Skip to main content

Posts

Showing posts from March, 2018

আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে রয়েছে ১৩ বা ১৭ সংখ্যার একটি নম্বর। যে নম্বরকে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

কিভাবে এই নম্বরগুলো নির্ধারণ করা হলো? কি তথ্য আছে এই নম্বরে? জেনে নিতে পারেন এখন থেকে – ১. যাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ১৭ সংখ্যার তাদের প্রথম ৪টি সংখ্যা হচ্ছে জন্ম সাল। তবে প্রথম পর্যায়ে বিতরণকৃত জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরগুলো ১৩ সংখ্যার। এই নম্বরে জন্ম সাল যুক্ত করা হয়নি। ২. পরের ২টি সংখ্যা হচ্ছে জেলা কোড। যেমন: ঢাকার জন্য এই কোড ২৬। ৩. পরবর্তী ১টি সংখ্যা হচ্ছে আরএমও (RMO) কোড। যেমন: সিটি কর্পোরেশন – ৯, সেনানিবাস – ৫, পৌরসভা – ২, পল্লী এলাকা – ১, পৌরসভার বাইরের এলাকা – ৩, অন্যান্য – ৪। ৪. পরের ২টি সংখ্যা হচ্ছে উপজেলা কোড। ৫. পরবর্তী ২টি সংখ্যা ইউনিয়ন বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)। ৬. সবশেষ ৬টি নম্বর হচ্ছে ব্যক্তিগত কোড নম্বর।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সম্পর্কিত তথ্য ও ব্যবহারের বিধি-বিধান

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার মাপ ও রং সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪ (১) মতে- ‘প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকা হচ্ছে সবুজ ক্ষেত্রের উপর স্থাপিত রক্তবর্ণের একটি ভরাট বৃত্ত’ থাকবে। পতাকা বিধি মতে — পতাকার রঙ হবে গাঢ় সবুজ (প্রুসিয়ান গাঢ় সবুজ এইচ-২ আর,এস, হাজারে ৫০ ভাগ) এবং সবুজের ভিতরে একটি লাল (প্রুসিয়ান উজ্জ্বল কমলা রং এইচ-২ আর.এস ৬০ হাজারের ভাগ) বৃত্ত থাকবে। ১০:৬ অনুপাতে আয়তাকার হবে। পতাকার লাল বৃত্তের ব্যাসার্ধ হবে পতাকার মোট দৈর্ঘ্যের এক-পঞ্চমাংশ। বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দুর অবস্থান হবে পতাকার দৈর্ঘ্যের ৯/১০ অংশ থাকে টানা লম্বের এবং প্রস্থের মাঝখান দিয়ে টানা অনুভূমিক রেখার ছেদবিন্দুতে। জাতীয় পতাকা বিধিমালা-১৯৭২ (সংশোধিত ২০১০)- অনুযায়ী পতাকা ব্যবহারের বিধি-বিধান (১) সর্বদা পতাকার প্রতি যথাযথ সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শন করিতে হইবে। (২) পতাকা দ্বারা মোটরযান, রেলগাড়ি অথবা নৌযানের খোল, সম্মুখভাগ অথবা পশ্চাদ্ভাগ কোন অবস্থাতেই আচ্ছাদিত করা যাইবে না। (৩) যেক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের পতাকা অথবা রঙিন পতাকার সহিত বাংলাদেশের পতাকা’ উত্তোলন করা হয়, সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের পতাকাকে সম্মান প্রদর্শনের জন্য স্থান সংরক্ষিত থাক...

জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন, হারিয়ে গেলে ও সংশোধনের প্রক্রিয়া

নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন বা হারিয়ে গেলে কিংবা ভুল সংশোধনের জন্য নিচের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করুন। সবক্ষেত্রেই একটা না একটা ফরম পূরণ করতে হবে। ফরম পূরণ করার আগে নির্দেশনাগুলো ভালমতো পড়ুন, বুঝুন। তারপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও তথ্য প্রস্তুত রাখুন। এক্ষেত্রে যে তথ্যগুলো সাধারনত আপনার হাতের কাছে থাকতে হবে- ১. নিজের নাম ২. পিতা/মাতা/স্ত্রী/স্বামীর নাম ৩. ইমেইল ৪. মোবাইল ৫. জন্ম তারিখ ওয়েবসাইট লিংক:  জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন, হারিয়ে গেলে ও সংশোধন করতে এই সাইটে যান ।

ফাইবার মার্কেটিং নিয়ে ভুল ধারণা – ফাইবার সাকসেস সিকরেট ১

আমরা সবাই মার্কেটপ্লেসে সফল হতে চাই। অবশ্যই নিজের সার্ভিস থেকে বেশি টাকা আয়ের উদ্দেশ্যে। বর্তমানে ফাইবার বেশ জনপ্রিয়। এ মার্কেটপ্লেসে আমরা নিজের সার্ভিস / গীগ ভালো সেল পেতে মার্কেটিং করে থাকি। আবার কখনো কখনো গীগের মার্কেটিং করতেগিয়ে কিছু ক্ষেত্রে আমরা নিজের অজান্তেই নিজের গীগের র‌্যাংক হারাচ্ছি। আমি লেভেল ১ বা লেভেল ২ এর অনেককেই দেখেছি এই ভুল করতে।  চলুন তাহলে বিষয়গুলো জেনে নেয়া যাক! ফাইবার মার্কেটিং নিয়ে ভুল ধারণা আমাদের ক্রিয়েটিভ ক্লেন কমিউনিটি বা ইউটিউবে কিংবা সোশ্যাল মিডিয়াতে ফাইবার মার্কেটিং নিয়ে মস্তবড় একটা ভুল লক্ষ করছি। বিশেষ করে যারা নতুন তাদের মধ্যে এটা বেশি লক্ষ্য করেছি।  আপনারা নিজের গীগের মার্কেটিং করতে যেয়ে নিজের অজান্তেই গীগের র‌্যাংক হারাচ্ছেন বা আপনি আপনার নতুন প্রতিদ্বন্দ্বী বাড়াচ্ছেন। যারা ফেসবুকে কিংবা ইউটিউবে ভিডিওর কমেন্টে আপনার ফাইবার গিগ শেয়ার করেন এটা আপনি নিজের অজান্তেই আপনার ক্ষতি করে চলেছেন।  আপনি এই বিষয়টা কি চিন্তা করে দেখেন নাই? যাদের সাথে আপনি লিংক শেয়ার করছেন তাদের কেউ কি আপনার সার্ভিসটি কিনবে? আমাকে কি কখনো দেখেছ...